টিপস

পেসার কমলে কি কি খাবার খাওয়া দরকার । পেসার লো হলে করণীয়

প্রেসার কমলে কি কি খাবার খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। লো প্রেসারের রোগীদের কি খাবার খাওয়ালে পেশার স্বাভাবিক হবে এই বিষয় সম্পর্কে জানার প্রয়োজন রয়েছে আমাদের অনেকেরই লোকেশন থেকে থাকে এছাড়াও আমাদের পরিবারের অন্য কোন সদস্যের এই সমস্যা হয়ে থাকলে এই সমস্ত খাবার খাওয়ার মাধ্যমে অবশ্যই পেসার স্বাভাবিক হবে। অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যারা নিজেদের খাবারের তালিকায় এই ধরনের খাবারগুলো রাখতে চাই নিয়মিত এক্ষেত্রে অবশ্যই এই সমস্ত খাবার এর একটি সঠিক তালিকা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব আমরা নিজেদের মনগড়া খাবার দিয়ে আপনাদের ক্ষতিগ্রস্ত করব না আমরা স্বাস্থ্য বিষয়ক অনেক বড় বড় ওয়েবসাইট ও চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী নির্বাচন করেছি কিছু খাবার তালিকা আর তালিকায় এই খাবারগুলো দিয়ে আপনাদের সহযোগিতার জন্যই আজকের আলোচনা নিয়ে এসেছি। পেশার সম্পর্কিত সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে প্রায় সকল ব্যক্তির এই সমস্যা হয়ে থাকে।

এক্ষেত্রে সাধারণভাবে এর সমাধান খুঁজে পাওয়ার জন্য অনেকেই অনলাইনের সহযোগিতা নেওয়ার জন্য আগ্রহী হয়েছেন আর অনলাইনে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করে থাকি তাই স্বাস্থ্য বিষয়ক এই বিষয়টি নিয়েও আজকে আপনাদের সামনে তথ্য প্রদান করছি প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আপনারা অবশ্যই আমাদের সাথে থেকে আপনার জন্য সহযোগী এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করবেন অবশ্যই সাধারণভাবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানার প্রয়োজন রয়েছে এক্ষেত্রে আমরা নিজেরাই উপকৃত হব। পাশাপাশি পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের এই বিষয়ে সচেতন করতে পারব।

সুতরাং একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হিসেবে অবশ্যই এই বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের গুরুত্ব রাখার প্রয়োজন রয়েছে তাই তো আমরা আগ্রহের সাথে এ বিষয়ে দীর্ঘ সময় অনলাইন অনুসন্ধান সহ সরাসরি চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণের মাধ্যমে আমরা খাবারের তালিকা তৈরি করেছি অবশ্যই আগ্রহের সাথে আমাদের পুরো তালিকা সম্পর্কে জানবেন আমরা চেষ্টা করেছি দ্রুত পেশার স্বাভাবিক করবে এমন কিছু খাবার তালিকার মধ্যে রাখতে।

পেসার লো এর লক্ষণ

আমরা অনেকেই বুঝতে ভুল করে থাকি পেশার লো কিংবা হাই এই বিষয়টি। আর এক্ষেত্রেই আমরা সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি এক্ষেত্রে আমরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি ভুল। এ কারণেই আমরা আজকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে তথ্য প্রদান করব যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে সক্ষম হবেন আপনার পেশার লোক কিনা তবেই আপনি আমাদের তালিকা প্রদান কৃতকর্ধগুলো থেকে খাদ্য গ্রহণ করবেন। আমরা সাধারণ কিছু লক্ষণ আপনাদের মাঝে তুলে ধরব যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার পেশার লো হয়েছি কিনা। তবে আমরা অবশ্যই পরামর্শ প্রদান করব পেশার মাপার জন্য এর পরেই আপনি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন এরপরেও লক্ষণসমূহ গুলো নিচে প্রদান করা হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করলে তৎকালীন সময়ে পেসার মাপার সুযোগ থাকে না এক্ষেত্রে আপনি লক্ষণ দেখে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন ।

একজন সুস্থ মানুষের রক্তচাপ ১২০/৮০ থাকে। এই রক্তচাপ যদি ৯০/৬০ বা এর আশপাশে থাকে, তাহলে তাকে আমরা লো ব্লাড প্রেসার বলে থাকি। বিভিন্ন কারণে লো প্রেসার হতে পারে। যেমন-
* কোনো কারণে পানিশূন্যতা, ডায়রিয়া বা অত্যধিক বমি হলে।
* অতিরিক্ত রক্তপাত বা রক্তক্ষরণ হওয়ার কারণে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দিলে।
* গর্ভকালীন সময়ে সময়মতো ও পরিমাণ মতো না খেলে।
* থাইরয়েডের সমস্যার কারণে শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিলে।
* লিভারের অসুখ, হজমে দুর্বলতা, বাত, হার্ট অ্যাটাক ইত্যাদির কারণে।
* মানসিক অস্থিরতা ও দুশ্চিন্তার কারণে।
* কোনো দীর্ঘমেয়াদি রোগ বা কোন ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে।
লো প্রেসারের  লক্ষণ :
* লো ব্লাড-প্রেসার বা নিম্ন রক্তচাপের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে মাথা ঘোরা ও চোখে ঘোলা দেখা।
* বেশ কিছুদিন ধরে রক্তের সিস্টোলিক চাপ ৯০ মি.মি.পারদ এর নিচে এবং ডায়াস্টলিক চাপ ৬০ মি.মি. এর নিচে থাকে।

* শরীরে প্রচণ্ড দুর্বল লাগে এবং অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠার প্রবনতা দেখা দেয়। বসা বা শোয়া থেকে হঠাৎ উঠে দাঁড়ালে শরীরে ভারসাম্যহীনতা পরিলক্ষিত হয়।
* শরীরের রক্তচাপ বেশী কমে গেলে মস্তিষ্কে রক্ত এবং অক্সিজেনের অভাব হয়। ফলে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। কখনো প্রচণ্ড বুকে ব্যথার কারণে রোগী হঠাৎ জ্ঞান হারাতে পারে।

* প্রায় সময় শরীরে জ্বর জ্বর ভাব থাকে তবে তা সাধারণত ১০১ ডিগ্রী ফারেনহাইটের বেশী হয়না।

* রোগীর অস্বাভাবিক দ্রুত হূৎস্পন্দন হতে পারে ও তাঁকে স্বাভাবিকের তুলনায় দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে দেখা যায়।

* অনিয়মিত হার্টবিট অর্থাৎ হার্টবিট রেট উঠানামা করতে পারে।
* কোন নির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই প্রচণ্ড মাথা ব্যাথা হতে পারে।
* দীর্ঘদিন যাবত রোগী ডায়রিয়ার সমস্যায় ভুগতে পারে।

পেসার কমলে কি কি খাবার খাওয়া দরকার

আপনি কি জানেন প্রেসার কমলে কি কি খাবার খাওয়া দরকার ? আমরা হয়তো অনেকেই জানি কিছু সংখ্যক খাবার এর কথা আবার অনেকেই রয়েছে যারা এই বিষয়ে কোনো ধারণা রাখি না। এক্ষেত্রে আমরা অনেক পিছিয়ে রয়েছি অবশ্যই স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন জ্ঞান সংগ্রহের প্রয়োজন রয়েছে আমাদের। তাইতো আমরা বর্তমান সময়ে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য প্রদানের জন্য আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নির্বাচন করেছি আশা করছি নিয়মিত স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য প্রদানের পাশাপাশি অন্যান্য সকল বিষয়ে আপনাদেরকে সুপরামর্শ প্রদান করা হবে আমাদের আলোচনার মাধ্যমে সুতরাং গুরুত্বপূর্ণ এই ওয়েবসাইটির সাথে থাকলে আপনি নিত্য নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। এ পর্যায়ে বহুল অনুসন্ধানকৃত কিছু খাবারের নাম আমরা তুলে ধরবো আপনাদের মাঝে যার মাধ্যমে পেসার কমানো সম্ভব। নিচে খাবারের তালিকাটি তুলে ধরা হচ্ছে।

ভিটামিন বি-১২ সমৃদ্ধ খাবার

ডিম, চিকেন ব্রেস্ট, দই, বিফ লিভার, স্যামন মাছ ইত্যাদি খেতে পারেন। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১২ রয়েছে।

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আপনাদের সচেতনতার জন্য কিছু সাধারণ কথা আপনাদের মাঝে তুলে ধরছি সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই আমাদের সকল বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব রাখতে হবে। সঠিকভাবে ঘুমানোর প্রয়োজন রয়েছে এক্ষেত্রে ঘুমের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে পাশাপাশি সকল পুষ্টিগুণ শরীরের মধ্যে বজায় রাখতে সকল ধরনের খাবার খেতে হবে শাক-সবজি ফলমূল। চেষ্টা করবেন নেশাজাত দ্রব্য থেকে দূরে থাকতে। আমরা যে বিষয়ে সম্পর্কে আজকে আলোচনা করেছি এক্ষেত্রে আপনি চেষ্টা করবেন একজন সুচিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণের। প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি আজকের আলোচনাটি এখানেই শেষ করছি সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *